অনুবাদ: আবরার নায়িম
পর্ন বা সিনেমায় যেমন দেখায়, নারীকে যেভাবে সেক্স সিম্বল করে পুরুষের ভোগ্যপণ্য হিসেবে উপস্থাপন করে, ইসলাম কখনোই মানুষকে এত নীচু চোখে দেখে না। স্বামী-স্ত্রীর অন্তরঙ্গ সম্পর্ক পবিত্র একটি বিষয়—সওয়াবের কারণ। পরস্পরের প্রতি ভালোবাসার অন্তিম পরিণয়। ইসলাম নারীকে ‘যন্ত্র’ বানায়নি যে সুইচ টিপলেই সে অন হবে। পুরুষকে ‘জানোয়ার’ হতে বলেনি যে দেখামাত্র ঝাঁপিয়ে পড়ো। ইসলাম স্বামী-স্ত্রীর সুস্থ-স্বাভাবিক দাম্পত্য সম্পর্কের যাবতীয় খুঁটিনাটি দিকে নজর দিয়েছে। এরপর অন্তরঙ্গ হবার উপায় বাতলেছে। এবং তারপর বলেছে সাফসুতরো হবার পাঠ। শুধু শরীর না, মনটা পরিশুদ্ধ রাখারও টনিক দিয়েছে।
একজন মুসলিমের দৈনন্দিন জীবনে চলতে ফিরতে যেটুকু না জানলেই নয়, সেটুকু জানা ফরজ। সেই হিসেবে স্বামী-স্ত্রীর অন্তরঙ্গ সম্পর্কের বিধান জানা প্রতিটা বিবাহিত দম্পতির জন্য আবশ্যিক। যারা শিগগিরই বিয়ে করবেন তাদেরও জানা জরুরি। তবে যারা এখনো বিয়ে করেননি, এ-ধরনের স্পর্শকাতর বিষয় তাদের জন্য ভালো পরিমাণে অস্বস্তির কারণ হতে পারে।
MD Mirazul Islam –
বইটা পড়ে ফেলছি মাত্র 2 দিনের ভিতর। বইটা একটা মাস্টারপিস। আমি মনে করি প্রত্যেক যুবক ও যে যা সকল ভাইয়েরা তাদের স্ত্রীর হক আদায় করতে ব্যর্থ তাদের ও পড়া উচিত। এতে রয়েছে অন্তরঙ্গ বিষয়ক কৌশল, আদব, নিয়ম ও ইসলামিক ধারা।
ইসলাম যে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা এ বইটি তার এক অনন্য উদারহন।
মুস্তাফিজুর রহমান –
বইটি নতুন বিবাহিত ভাই-বোনদের পারিবারিক সর্ম্পকের ভিত্তিকে অধিকতর মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে বলে আমি আশা রাখি।
আইরিন সুলতানা –
বইটি সম্পর্কে অনুবাদক যেমনটি বলেছেন যে রত্ন।ঠিক তেমনটি আমার কাছেও মনে হয়েছে।দ্বীনের পথে যেহেতু চলা শুরু আর বিয়েও হয়ে গেছে।সেক্ষেত্রে এই বইটা ছিলো আমার জন্য কল্যাণস্বরূপ।কারণ নিত্যদিনের যে দাম্পত্য জীবন সেটা নিয়ে অনেক কিছু ই জানার দরকার হলেও সঠিক উৎস কিন্তু পাওয়া যায়না আবার নিজেরাও কারও থেকে জিজ্ঞেস করা যায় না বেশিরভাগ সময়।তারপরেও ইসলামের বিধি অনুযায়ী ভেতরের সেই সম্পর্ক কেমন হওয়া দরকার সেখানে কোনগুলো ঠিক বেঠিক অবশ্য ই জানা দরকার।তাই খুব সহজে আমরা এই বইটি কিনে ফেলতে পারি নিজেদের ভালোর জন্য।
বর্তমান সময়ে পারফেক্ট একটা বই।
Fuad –
এই বই স্টক আউট হওয়া যাবে না